Bass Blog (read at your own risk...)
অনুগ্রহ করে আমার এই ব্লগ কেউ সিরিয়াসলি নেবেন না। আমার ব্লগ পড়ে কেউ যদি মাইন্ড খান তাহলে সেটা সম্পূর্ণ আপনার ব্যাপার। আমার শুধু এই ব্যাপারে একটা কথাই বলার আছে... "মাইন্ড এর সাথে একটু মুড়িও খেয়ে নিবেন... কেমন?"
Monday, October 20, 2014
Tuesday, September 2, 2014
In BOSS we trust.... You have to বুঝতে হবে :|
অনেকদিন পর আজকে ব্লগ লিখতে বসলাম। মাথায় কোন বিষয় আসছিলো না, তাই কি নিয়ে লিখব তা নিয়ে বেশ চিন্তিত ছিলাম। যাইহোক, ব্লগে চলে যাই...
আপনারা সবাই জানেন বাংলাদেশের রক মেটাল মিউজিক এখন বেশ আশব্যাঞ্জক অবস্থায় আছে। আমাদের কনসার্টে এখন স্টেডিয়াম ভরতি হয়। কিন্তু এক সময় কিন্তু এমনটি ছিল না। ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে যে আমরা একসময় ছিলাম খুবই খ্যাত, আনস্মার্ট! ছিলাম খুবই গর্ধব! একটা সময় কিন্তু আকাশের রং ছিল ‘সবুজ’! গাছ ছিল লাল! সাগর ছিল হলুদ!
ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| আমরা একসময় পানি খাইতাম কাঁটাচামচ দিয়ে! হাত ধুইতাম পা দিয়ে! কুলি করতাম চা দিয়ে। বার্গারের রুটি খেয়ে মাংসের প্যাঁটিটা ফেলে দিতাম। কোণ-আইস্ক্রিমের ‘কোণ’ কে মনে করতাম কাগজের ঠোংগা। কমোডের উপর ঠ্যাং উঠায় বসতাম। চিটাগং নিউ মার্কেটে বাংলাদেশের প্রথম পাবলিক এস্কালেটর দেখে মনে করতাম ট্রেইন।
ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| একসময় আমরা গিটারের স্ট্র্যাপ কে মনে করতাম প্যান্টের বেল্ট! তাই স্প্যানিশ গিটার নিয়া চেয়ারে বইসা রানের উপর শোয়ায় শোয়ায় হাইয়াইয়ান গিটার বাজানোর চেষ্টা করতাম! ‘কোকাকোলা’ কে বলতাম ‘সোসাসোলা’ (বুঝতেই পারছেন ‘C’ এর উচ্চারনে যে ‘K’ আসতে পারে সেই ধারনাই ছিলনা না)! আমরা লুঙ্গির গিট্টূ দিতে পারতাম না দেখে এক হাতে লুঙ্গি ধরে অন্য হাতে সব কাজ করতাম! ব্লাউজকে ছোট শার্ট ভাইবা, বুক সমান প্যান্ট অর্ডার দিয়া বানায় সেটা পরতাম!
ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| একসময় আমরা ফলের বিচিকে ফল ভেবে খেতাম আর ফলকে মোটা খোসা ভেবে ডাস্টবিনে ফেলে দিতাম। চিকেন কর্ণ সুপের মধ্যে কর্ণ না দিয়া শুধু ডিম দিতাম! পিজা শব্দটা কে মনে করতাম ‘পিয়াজ’ থেকে আসছে, তাই পিজার মধ্যে মনের মাধুরী মিশায় পিয়াজ দিতাম! জুতার কালি চুলের কলপ হিসেবে ব্যাবহার করতাম! শেভ করতাম বটি দিয়া আর পেয়াজ কাটতাম রেজর দিয়া! সেই পেঁয়াজ কাটার সময় কারো চোখে পানি আসলে ভাবতাম, "আহারে... বেচারার কত দুঃখ"!
ইউ হাভ টু বুঝতে হবে :| আমরা একসময় শক্তি সঞ্চয়ের জন্য বাঘ ভাল্লুক এনার্জি ড্রিঙ্ক না খেয়ে ফরমালিন বিহীন শাকসবজি মাংস খাইতাম! ইংরেজিতে মুরগি কে ‘চিকেন’ বলতে গিয়া জিহ্বায় গিট্টু খাইয়া ‘কিচেন’ বইলা ফেলতাম! উদাহরণস্বরূপ, “বাচ্চা মুরগি” এর ইংলিশ ট্রান্সলেশন করতাম “বেবি কিচেন”!
ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| একসময় আমরা গাড়ির গিয়ার চেঞ্জ করতে পারতাম না দেখে ফার্স্ট গিয়ারেই গাড়ি চালিয়ে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যেতাম। প্যারাসিটামল কে বাতাসা মনে কইরা চাবায় চাবায় খাইতাম, ভাবতাম মিষ্টি একটু কম হইছে, তাই ডায়াবেটিক পেশেন্টদেরকেও ওই বাতাসা খাওয়ায় দিতাম! স্যাট্রিয়ানি, স্টিভ ভাই, জিমি হেন্ড্রিক্স, কার্লোস সান্টানা অথবা রিচি ব্ল্যাকমোর কে মনে করতাম গিটার গড!
ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| আমরা একসময় টিভির রিমোট কন্ট্রোল ইউনিট কে টিভির অন্য কোন পার্টস মনে কইরা টিভির সাথে টেপ মাইরা লাগায় রাখতাম (যারা একটু সৌখিন ছিল তারা সুপারগ্লু ব্যাবহার করত)। ফরশা হবার জন্য গায়ে মাখতাম ‘রেয়ার অ্যান্ড আগলি’! এখনকার বিজ্ঞাপনে দেখবেন একটা ট্রেন্ড আছে… ‘সাধারণ’ সাবান ব্যাবহারে আপনার ত্বক হবে রুক্ষ! অথবা,‘সাধারণ’ শ্যাম্পু আপনার চুলের জন্য ভাল নয়! অথবা,‘সাধারণ’ টুথপেস্টে থাকে শুধু ক্যালসিয়াম, কিন্তু আমাদের টুথপেস্টে আছে হারমোনিয়াম!… এই ধরনের কথা বলে। যাবতীয় জ্ঞান দেয়। আমরা একসময় ঠিক এইসব অ্যাড এর ‘সাধারণ’ টুথপেস্ট, শ্যাম্পু অথবা সাবানের মতই ছিলাম অতি ‘সাধারণ’! ইউ হ্যাভে টু বুঝতে হবে!
কিন্তু এই সবকিছুরই পরিবর্তন হতে শুরু হয় একসময়! আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা আমাদের মাঝে খুঁজে পাই একজনকে! বাংলাদেশের সব ব্যান্ড কে নিজ দায়িত্বে সম্পূর্ণ ‘নিঃস্বার্থ’ ভাবে কোলেপিঠে করে মানুষ করেছে সেই ব্যাক্তি! উদাহরণস্বরূপ… না মানে ইয়ে… এই মুহূর্তে নাম মনে আসছে না কোন কোন ব্যান্ডের উত্থানে তার প্রচুর অবদান, কিন্তু কথা সত্য… সব ব্যান্ডই তার ‘ব্রেইন চাইল্ড’! ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| ধীরে ধীরে ৬৮০০০ গ্রামে গ্রামে (৬৯০০০ হলে সেটা কাভার হয়ে যেত) গিয়ে নিজ হাতে যিনি এইসব ব্যাপার চেঞ্জ করেছেন, তিনি আর কেউ নন। তিনি হলেন আমাদের… আমাদের… না মানে ইয়ে… থাক! নামটা না হয় নাই বললাম। ধরা যাক তার নাম ‘বস’! ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :|
জি হ্যাঁ! লেডিস অ্যান্ড জেন্টালমেন! আপনারা যারা আমার এই লেখা পরে অবাক হচ্ছেন তারা নিশ্চয়ই আমাদের ব্যান্ড মিউজিক এর ইতিহাস সম্বন্ধে কিছুই জানেন না! কিন্তু যেহেতু আমার একটা দায়িত্ব আছে, তাই আপনাদের কে এই কথাগুলা জানাচ্ছি। ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :|
অত্যন্ত সতর্কতার সাথে মনে রাখবেন… যেখানেই থাকুন না কেন, যাই করুন না কেন, যাই বলুন না কেন… সবকিছুর শুরু তে ‘বস’ কে ধন্যবাদ জানাতে এবং তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে অবশ্যই ভুলবেন না! নাহলে কিন্তু ভয়ঙ্কর বেয়াদবি হয়ে যাবে! ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| আপনাদের সবার সুবিধার্থে আমি কিছু কাল্পনিক উদাহরন দিচ্ছি নিচে…
উদাহরণ ১ঃ
কেমন আছেন?
দাড়ান… বস কে একটা কল দিয়ে নেই প্রথমে।
হ্যালো বস... একটা প্রশ্ন ছিল, আমি কেমন আছি?
তুই ভালই আছিস রে!
থ্যাঙ্ক ইউ বস!
ব্যাক টু কনভারসেশন… জি আমি বসের দোয়ায় ভালই আছি! ঃ’)
উদাহরণ ২ঃ
আপনার প্রিয় রং কি?
এটার উত্তর আমি কিন্তু জানি… ভছের প্রিয় রং ‘সবুজ’!
না মানে বসের না, আপনারটা জানতে চাচ্ছিলাম…
আরে ভাই, কবে থেকে ইন্টারভ্যু নেয়া শিখছেন আপনি?! আশ্চর্য! ভছের যেটা প্রিয় আমারও অবশ্যই সেটাই প্রিয়! তাই না????
উদাহরণ ৩ঃ
আচ্ছা… আপনার মিউজিক সিনে আসার শুরুটা কিভাবে হল?
বাংলাদেশের প্রথম রক মিউজিক শুরু হয়…
না মানে বাংলাদেশের রক মিউজিক নিয়ে কথা বলছি না, আপনার শুরুটা কিভাবে হল?
আরে ভাই! আপনি দেখি কিছুই বুঝেন না। ইন্টেরভ্যু এ আমাকে আমার কোন পার্সোনাল প্রশ্ন করলেও আমার উত্তর দিতে হবে বাংলাদেশের ব্যান্ড মিউজিকের ইতিহাস নিয়ে।
কেন?
বসের নাম বলতে হবেনা? নাহলে কিভাবে হবে? আপনি যেই প্রশ্নই করেন না কেন। উত্তর হবে একটাই। সেটা হল “সবই বসের দোয়া"!!!!
উদাহরণগুলো বুঝতে পেরেছেন কি? না বুঝে থাকলেও... ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :|
ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| আমরা একসময় পানি খাইতাম কাঁটাচামচ দিয়ে! হাত ধুইতাম পা দিয়ে! কুলি করতাম চা দিয়ে। বার্গারের রুটি খেয়ে মাংসের প্যাঁটিটা ফেলে দিতাম। কোণ-আইস্ক্রিমের ‘কোণ’ কে মনে করতাম কাগজের ঠোংগা। কমোডের উপর ঠ্যাং উঠায় বসতাম। চিটাগং নিউ মার্কেটে বাংলাদেশের প্রথম পাবলিক এস্কালেটর দেখে মনে করতাম ট্রেইন।
ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| একসময় আমরা গিটারের স্ট্র্যাপ কে মনে করতাম প্যান্টের বেল্ট! তাই স্প্যানিশ গিটার নিয়া চেয়ারে বইসা রানের উপর শোয়ায় শোয়ায় হাইয়াইয়ান গিটার বাজানোর চেষ্টা করতাম! ‘কোকাকোলা’ কে বলতাম ‘সোসাসোলা’ (বুঝতেই পারছেন ‘C’ এর উচ্চারনে যে ‘K’ আসতে পারে সেই ধারনাই ছিলনা না)! আমরা লুঙ্গির গিট্টূ দিতে পারতাম না দেখে এক হাতে লুঙ্গি ধরে অন্য হাতে সব কাজ করতাম! ব্লাউজকে ছোট শার্ট ভাইবা, বুক সমান প্যান্ট অর্ডার দিয়া বানায় সেটা পরতাম!
ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| একসময় আমরা ফলের বিচিকে ফল ভেবে খেতাম আর ফলকে মোটা খোসা ভেবে ডাস্টবিনে ফেলে দিতাম। চিকেন কর্ণ সুপের মধ্যে কর্ণ না দিয়া শুধু ডিম দিতাম! পিজা শব্দটা কে মনে করতাম ‘পিয়াজ’ থেকে আসছে, তাই পিজার মধ্যে মনের মাধুরী মিশায় পিয়াজ দিতাম! জুতার কালি চুলের কলপ হিসেবে ব্যাবহার করতাম! শেভ করতাম বটি দিয়া আর পেয়াজ কাটতাম রেজর দিয়া! সেই পেঁয়াজ কাটার সময় কারো চোখে পানি আসলে ভাবতাম, "আহারে... বেচারার কত দুঃখ"!
ইউ হাভ টু বুঝতে হবে :| আমরা একসময় শক্তি সঞ্চয়ের জন্য বাঘ ভাল্লুক এনার্জি ড্রিঙ্ক না খেয়ে ফরমালিন বিহীন শাকসবজি মাংস খাইতাম! ইংরেজিতে মুরগি কে ‘চিকেন’ বলতে গিয়া জিহ্বায় গিট্টু খাইয়া ‘কিচেন’ বইলা ফেলতাম! উদাহরণস্বরূপ, “বাচ্চা মুরগি” এর ইংলিশ ট্রান্সলেশন করতাম “বেবি কিচেন”!
ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| একসময় আমরা গাড়ির গিয়ার চেঞ্জ করতে পারতাম না দেখে ফার্স্ট গিয়ারেই গাড়ি চালিয়ে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যেতাম। প্যারাসিটামল কে বাতাসা মনে কইরা চাবায় চাবায় খাইতাম, ভাবতাম মিষ্টি একটু কম হইছে, তাই ডায়াবেটিক পেশেন্টদেরকেও ওই বাতাসা খাওয়ায় দিতাম! স্যাট্রিয়ানি, স্টিভ ভাই, জিমি হেন্ড্রিক্স, কার্লোস সান্টানা অথবা রিচি ব্ল্যাকমোর কে মনে করতাম গিটার গড!
ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| আমরা একসময় টিভির রিমোট কন্ট্রোল ইউনিট কে টিভির অন্য কোন পার্টস মনে কইরা টিভির সাথে টেপ মাইরা লাগায় রাখতাম (যারা একটু সৌখিন ছিল তারা সুপারগ্লু ব্যাবহার করত)। ফরশা হবার জন্য গায়ে মাখতাম ‘রেয়ার অ্যান্ড আগলি’! এখনকার বিজ্ঞাপনে দেখবেন একটা ট্রেন্ড আছে… ‘সাধারণ’ সাবান ব্যাবহারে আপনার ত্বক হবে রুক্ষ! অথবা,‘সাধারণ’ শ্যাম্পু আপনার চুলের জন্য ভাল নয়! অথবা,‘সাধারণ’ টুথপেস্টে থাকে শুধু ক্যালসিয়াম, কিন্তু আমাদের টুথপেস্টে আছে হারমোনিয়াম!… এই ধরনের কথা বলে। যাবতীয় জ্ঞান দেয়। আমরা একসময় ঠিক এইসব অ্যাড এর ‘সাধারণ’ টুথপেস্ট, শ্যাম্পু অথবা সাবানের মতই ছিলাম অতি ‘সাধারণ’! ইউ হ্যাভে টু বুঝতে হবে!
কিন্তু এই সবকিছুরই পরিবর্তন হতে শুরু হয় একসময়! আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা আমাদের মাঝে খুঁজে পাই একজনকে! বাংলাদেশের সব ব্যান্ড কে নিজ দায়িত্বে সম্পূর্ণ ‘নিঃস্বার্থ’ ভাবে কোলেপিঠে করে মানুষ করেছে সেই ব্যাক্তি! উদাহরণস্বরূপ… না মানে ইয়ে… এই মুহূর্তে নাম মনে আসছে না কোন কোন ব্যান্ডের উত্থানে তার প্রচুর অবদান, কিন্তু কথা সত্য… সব ব্যান্ডই তার ‘ব্রেইন চাইল্ড’! ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| ধীরে ধীরে ৬৮০০০ গ্রামে গ্রামে (৬৯০০০ হলে সেটা কাভার হয়ে যেত) গিয়ে নিজ হাতে যিনি এইসব ব্যাপার চেঞ্জ করেছেন, তিনি আর কেউ নন। তিনি হলেন আমাদের… আমাদের… না মানে ইয়ে… থাক! নামটা না হয় নাই বললাম। ধরা যাক তার নাম ‘বস’! ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :|
জি হ্যাঁ! লেডিস অ্যান্ড জেন্টালমেন! আপনারা যারা আমার এই লেখা পরে অবাক হচ্ছেন তারা নিশ্চয়ই আমাদের ব্যান্ড মিউজিক এর ইতিহাস সম্বন্ধে কিছুই জানেন না! কিন্তু যেহেতু আমার একটা দায়িত্ব আছে, তাই আপনাদের কে এই কথাগুলা জানাচ্ছি। ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :|
অত্যন্ত সতর্কতার সাথে মনে রাখবেন… যেখানেই থাকুন না কেন, যাই করুন না কেন, যাই বলুন না কেন… সবকিছুর শুরু তে ‘বস’ কে ধন্যবাদ জানাতে এবং তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে অবশ্যই ভুলবেন না! নাহলে কিন্তু ভয়ঙ্কর বেয়াদবি হয়ে যাবে! ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :| আপনাদের সবার সুবিধার্থে আমি কিছু কাল্পনিক উদাহরন দিচ্ছি নিচে…
উদাহরণ ১ঃ
কেমন আছেন?
দাড়ান… বস কে একটা কল দিয়ে নেই প্রথমে।
হ্যালো বস... একটা প্রশ্ন ছিল, আমি কেমন আছি?
তুই ভালই আছিস রে!
থ্যাঙ্ক ইউ বস!
ব্যাক টু কনভারসেশন… জি আমি বসের দোয়ায় ভালই আছি! ঃ’)
উদাহরণ ২ঃ
আপনার প্রিয় রং কি?
এটার উত্তর আমি কিন্তু জানি… ভছের প্রিয় রং ‘সবুজ’!
না মানে বসের না, আপনারটা জানতে চাচ্ছিলাম…
আরে ভাই, কবে থেকে ইন্টারভ্যু নেয়া শিখছেন আপনি?! আশ্চর্য! ভছের যেটা প্রিয় আমারও অবশ্যই সেটাই প্রিয়! তাই না????
উদাহরণ ৩ঃ
আচ্ছা… আপনার মিউজিক সিনে আসার শুরুটা কিভাবে হল?
বাংলাদেশের প্রথম রক মিউজিক শুরু হয়…
না মানে বাংলাদেশের রক মিউজিক নিয়ে কথা বলছি না, আপনার শুরুটা কিভাবে হল?
আরে ভাই! আপনি দেখি কিছুই বুঝেন না। ইন্টেরভ্যু এ আমাকে আমার কোন পার্সোনাল প্রশ্ন করলেও আমার উত্তর দিতে হবে বাংলাদেশের ব্যান্ড মিউজিকের ইতিহাস নিয়ে।
কেন?
বসের নাম বলতে হবেনা? নাহলে কিভাবে হবে? আপনি যেই প্রশ্নই করেন না কেন। উত্তর হবে একটাই। সেটা হল “সবই বসের দোয়া"!!!!
উদাহরণগুলো বুঝতে পেরেছেন কি? না বুঝে থাকলেও... ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :|
বুঝতেই পারছেন কিভাবে আমাদের সবসময় বস কে সম্মান প্রদর্শন করতে হবে? এমনকি বসের জন্ম যদি ৯০ দশকেও হয়। আপনার কিন্তু বলতে হবে ৮০ দশকের কথা! কারণ বস কে যত সিনিয়র দেখানো যাবে, তার প্রতি মানুষের সম্মানও ততটাই বাড়বে। "বস যত বুড়ো, তার কুলনেস তত কুলো"... ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :|
যাইহোক, এই কথাটা লিখতে গিয়ে হঠাত একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে পরে গেল। কয়েকদিন আগের কথা… একটা মিউজিকাল টিভি অনুষ্ঠানে দেখলাম স্ক্রিনের নিচে স্ক্রল যাছে… সেখানে বেশ কিছু বাংলাদেশের ব্যান্ডের নাম এবং তথ্য দেয়া হচ্ছিলো। সেই তথ্যে একটা ব্যান্ড এর মিউজিক সিনে অনুপ্রবেশ এবং জনপ্রিয়তার সময়ের শুরুটা দেখলাম ৭০ দশকে হয়েছে বলে ক্লেইম করা হচ্ছে! সেটা দেখেই আমার নতুন সুপার কুল ওয়াল্টার হোয়াইট সিগনেচার সিরিজ শেভ করা চাঁদিটা গরম হয়ে গেল সাথে সাথে! কারন সেই ব্যান্ড সম্পর্কিত এই তথ্যটি সম্পূর্ণ ভুল! ব্যান্ডটির জন্ম ৮০ এর দশকের শেষে। একটা খুবই জনপ্রিয় ব্যান্ডের জন্মতেই ভয়ানক গলদ ঘটিয়ে বসে আছে স্ক্রলে! কিন্তু আমার আর কি করা! বসে বসে সেই ‘ভুল’ ইতিহাসটাই হজম করলাম!
মজার ব্যাপার হল, এইসব ‘ভুল’ তথ্য প্রকাশ করলে নাকি আমাদের মিউজিকের ইতিহাস বিকৃত হয় না! বিকৃত হয় তখনই, যখন এইসব অনুষ্ঠানে ‘বস’ এর নাম উচ্চারণ করা না হয়! সত্যি সেলুকাস… কি বিচিত্র এই... ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :|
যাইহোক, অনেক কথা বললাম। এখন যাবার সময় হয়েছে। সম্মানিত বস কে নিয়ে আরো অনেক অনেক লেখালেখির প্রত্যাশা নিয়ে এবং অসংখ্য গল্প, ভিডিও, স্ক্রিনশট নিয়ে আবার কোন একসময় উপস্থিত হয়ে যাব ইনশাআল্লাহ। আজ বিদায়! ভাল থাকবেন সবাই। দিনে দিনে বসের আরও অনেক অনেক উন্নতি হোক এই কামনায় বলছি... ইন বস উই ট্রাস্ট! ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে :|
Sunday, May 11, 2014
ভক্ষক
তোমরা যেইসব মিউজিসিয়ানরা রেকর্ড লেবেল এর কাছে বিক্রি হয়ে গেছো তাদের কাছে কিছু প্রশ্ন...
০১। তোমাদের 'রেট' কত?
০২। আমারো যদি অনেক টাকা থাকে, ক্যান আই বাই ইউ? (oops... wrong question.. i will ask your 'owner')
০৩। পয়সা আর ফেম এর জন্যে অন্য মিউজিসিয়ানদের paছা মারতে কেমন লাগে?
০৪। নিজেদের নিয়া এত ইনফেরিওরিটি কমপ্লেক্স এ ভুগো ক্যান? মাথায় কি আর মাL নাই?
০৫। নিজের বাচ্চা হবার পরে কি তাকেও রেকর্ড লেবেলের মালিকের কাছে দিয়া আসবা? (আই মিন... কন্ট্রাক্ট এ কি আছে?)
০১। তোমাদের 'রেট' কত?
০২। আমারো যদি অনেক টাকা থাকে, ক্যান আই বাই ইউ? (oops... wrong question.. i will ask your 'owner')
০৩। পয়সা আর ফেম এর জন্যে অন্য মিউজিসিয়ানদের paছা মারতে কেমন লাগে?
০৪। নিজেদের নিয়া এত ইনফেরিওরিটি কমপ্লেক্স এ ভুগো ক্যান? মাথায় কি আর মাL নাই?
০৫। নিজের বাচ্চা হবার পরে কি তাকেও রেকর্ড লেবেলের মালিকের কাছে দিয়া আসবা? (আই মিন... কন্ট্রাক্ট এ কি আছে?)
Monday, April 7, 2014
জীবাণুমুক্ত থাকার পাঁচটি উপায়
জীবাণুমুক্ত থাকার পাঁচটি উপায়ঃ
০১। হিন্দি আর উর্দু গান/মুভি/সংস্কৃতি চাটাচাটি বন্ধ করুন।
০২। পাকিস্তান আর ইন্ডিয়ার ফ্ল্যাগ এবং জার্সি কমোডে ফ্লাশ করুন।
০৩। 'চেতনা' এবং 'ধর্ম' শেয়ার মার্কেটে কেনা বেচা বন্ধ করুন।
০৪। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ, আশেপাশের দেশগুলো স্বাধীন 'বিদেশ', এটা সবসময় মাথায় রাখার চেষ্টা করুন।
০৫। লাইফবয় সাবান ব্যাবহার করতে পারেন চাইলে।
০১। হিন্দি আর উর্দু গান/মুভি/সংস্কৃতি চাটাচাটি বন্ধ করুন।
০২। পাকিস্তান আর ইন্ডিয়ার ফ্ল্যাগ এবং জার্সি কমোডে ফ্লাশ করুন।
০৩। 'চেতনা' এবং 'ধর্ম' শেয়ার মার্কেটে কেনা বেচা বন্ধ করুন।
০৪। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ, আশেপাশের দেশগুলো স্বাধীন 'বিদেশ', এটা সবসময় মাথায় রাখার চেষ্টা করুন।
০৫। লাইফবয় সাবান ব্যাবহার করতে পারেন চাইলে।
Monday, March 17, 2014
এ নোট টু ফিউ সো-কল্ড 'বাংলাদেশী' মিউজিশিয়ান্স...
জাস্ট বিকজ তোমার আজ যার সাথে ওঠাবসা সে ইন্ডিয়ান মিউজিসিয়ান চাঁটে এবং ইন্ডিয়ান মিউজিক হৃদয়ে হরণ করে বইলা নিজের ফেলো লোকাল মিউজিসিয়ানদের ছোট করা বন্ধ কর! ইট ইজ সো স্পাইনলেস অফ ইউ! ইন্ডিয়ান কালচারের ফালাফালি কে জায়েজ করার জন্য বাংলাদেশের মিউজিসিয়ানদের ছোট করার মত শুকনা বিচি আণ্ডারওয়্যারের ভিতরে নিয়া ঘোরার মধ্যে কোন শাহরুখ-খানিয় স্মারটনেস নাই। যেটা আছে সেটা হল নিজের দেশকে ফেসবুকে নিচে নামাইয়া অন্য দেশকে উঠানো! রাজাকাররা বলত 'আমরা বাংলাদেশ চাই না, পাকিস্তান চাই'! তোমাদের সাথে রাজাকারের ডিফারেন্স হইল তোমাদের ওই বিচিটুকুও নাই বলার যে 'আমরা বাংলাদেশ চাই না, ইন্ডিয়া চাই'! মিউজিকে ভাল কিছু করে আগে দেখাও, তারপর 'সিনিয়র' মিউজিশিয়ানদের পাছায় বাম হাত ঢুকানোর 'চেষ্টা' কর! সবার দ্বারা তো আর সবকিছু হয় না, এই 'সবকিছুর' মধ্যে মিউজিক ও অন্তর্ভুক্ত! বুঝছো?
আণ্ডারওয়্যারের আবার বুকপকেট! হাহাহাহাহা
আণ্ডারওয়্যারের আবার বুকপকেট! হাহাহাহাহা
Monday, February 10, 2014
দুঃখী মানুষ
সবচেয়ে ভয়ের অনুভুতি হল একটি জনমানব শুন্য বাসায় গভীর রাতে কান্নার আওয়াজে ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া, আর সবচেয়ে দুঃখের অনুভুতি হল কিছুক্ষন পর বুঝতে পারা যে কান্নার শব্দটা আসলে তোমার নিজের! ভয়ঙ্কর দুঃখী মানুষরা একা একা মনের অজান্তেও কাঁদে... মানুষের সান্ত্বনা পাবার জন্য শুধু অন্যের সামনেই কাঁদে না। এই মানুষগুলোর জীবন সুন্দর হোক।
Saturday, January 11, 2014
হাগু :')
হাগতে থাকো ডাইনে বামে
হাগো যত খুশি
হাগতে থাকো উপর নিচে
মুখে নিয়ে হাসি
হাগতে থাকো ঘুমের ভিতর
স্বপ্নমুখর রাতে
হাগতে থাকো দিনের বেলা
অফিস আদালতে
তোমাদের এই টাটকা হাগু
আর কোথায় পাই
হাগু শিল্পে তোমাদের যে
কোনই জুড়ি নাই
মঞ্চে উঠে মাইক টা নিয়ে
হাগু চালিয়ে যাও
রাজনীতির এই মোড়কে মোদের
আরো হাগু দাও
হাগো যত খুশি
হাগতে থাকো উপর নিচে
মুখে নিয়ে হাসি
হাগতে থাকো ঘুমের ভিতর
স্বপ্নমুখর রাতে
হাগতে থাকো দিনের বেলা
অফিস আদালতে
তোমাদের এই টাটকা হাগু
আর কোথায় পাই
হাগু শিল্পে তোমাদের যে
কোনই জুড়ি নাই
মঞ্চে উঠে মাইক টা নিয়ে
হাগু চালিয়ে যাও
রাজনীতির এই মোড়কে মোদের
আরো হাগু দাও
Subscribe to:
Posts (Atom)